শক্তি আছে। বাগভট্ট-এর এ সম্পর্কে উক্তি হল—‘বিদ্যতি বায়ৌ ন দ্রব্য রসুনাত্
জানেন কি, রসুন সর্দিকাশির অব্যর্থ ওষুধ হিসেবে কাজ করে? কারণ রসুনে থাকা প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট সর্দিকাশির জীবাণুর বিরুদ্ধে শরীরের অনাক্রম্যতাকে বাড়ায়। ফলে সর্দিকাশির সম্ভাবনা কমে। সকালে উঠে ২-৩ কোয়া রসুন খান, বা রসুন থেঁতো করে চা বানিয়ে খান, দেখবেন বন্ধ নাকের সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়ে গেছেন। তাছাড়া নিয়ম করে রসুন খেয়ে গেলে সর্দিকাশি আর আপনার ধারেকাছেও ঘেঁষতে পারবে না।
রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠে আপনি যদি আস্ত একটা গোটা রসুন খেয়ে ফেলতে পারেন, তাহলে যক্ষ্মার উপসর্গর হাত থেকে আপনার মুক্তি মিলবে। যক্ষ্মার সম্ভাবনাও অনেক হ্রাস পাবে।
বিমানবন্দরে গাড়ি রেখে সর্বনাশ! পার্কিং বিল এত...? গাড়ির দিকে চোখ পড়তেই সব শেষ
বদহজমে— অল্প পরিমাণে রসুন প্রতিদিন নিয়ম করে
লোকায়তিক ব্যবহার ১. ঢলা যৌবন: কোনো দিকেই একে ধরে রাখা যাচ্ছে না, এক্ষেত্রে (ক) দু’ কোয়া রসুন গাওয়া ঘিয়ে ভেজে মাখন মাখিয়ে খেতে হয়, খাওয়ার শেষে একটু গরমজল পান করা উচিত। (খ) আটার সঙ্গে রসুন বাটা মিশিয়ে রুটি বা লুচি করে খাওয়া। (গ) ছাতুর সঙ্গে একটু, ঘি, চিনি ও একটু রসুন বাটা মিশিয়ে খেলেও হয়।
সন্তান জন্মদানের ব্যাপারে যে সত্যগুলো প্রতিটি পুরুষেরই জেনে রাখা উচিত
রান্নায় রসুন খেলেও দিনে ২ কোয়া রসুন খেতেই হবে।
১৯. ক্ষতের ক্রিমিতে: ক্রিমিতে অনেক সময় পচা ঘায়ে পোকা জন্মে। বিশেষত গরু, মহিষের প্রায়ই এটা হতে দেখা যায়। এ সব ক্ষেত্রে রসুন বটে গায়ে লাগালে পোকা হয় না, আরো হ’লেও মরে যায়।[১]
উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বেশ কার্যকর।
১৩. পুরাতন জ্বর: জ্বর ছাড়ে না; বাড়ে কমে কিন্তু একটু থেকে more info যায়, যাকে বলা হয় ঘুসঘুসে জ্বর। এক্ষেত্রে ৫ থেকে ৭ ফোঁটা রসুনের রসের সঙ্গে আধ বা এক চামচ গাওয়া ঘি মিশিয়ে খেলে দুই চার দিনের মধ্যে জ্বর ছেড়ে যাবে।[১]
শ্রীপুরে স্কুলের সামনে ময়লা ফেলায় দুর্গন্ধ, প্রতিবাদে মানববন্ধন
মায়ের বুকের দুধ শ্বাসনালিতে আটকে শিশুর মৃত্যু
কিছু গবেষকের মতে, রসুন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের ইনসুলিন প্রতিরোধের, রক্তে শর্করার এবং কোলেস্টেরলের মাত্রাকে হ্রাস করতে পারে। কিছু ক্লিনিকাল স্টাডিজ থেকে জানা যায় যে রসুন প্রাক-খাবার রক্তে শর্করার পরিমাণ কিছুটা কমিয়ে দিতে পারে, বিশেষত যদি মানুষের ডায়াবেটিসে কমপক্ষে ৩ মাস ধরে নেওয়া হয়।